News

৭ অক্টোবর ১৯৭৪ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ইরাক সফর কালে

৭ অক্টোবর ১৯৭৪ বাংলাদেশের স্থপতি বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ইরাক সফর কালে ইরাকের রাষ্ট্রপতি সাদ্দাম হোসেন সহ

Read More »

৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে ভারত কর্তৃক বাংলাদেশ রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার অনুষ্ঠানে কলকাতায় তত্কালীন পাকিস্তান হাইকমিশন ভবনের বাইরে বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করেন এম হোসেন আলী । বাংলাদেশের সমর্থকরা উল্লাস করেছেন ।

Read More »

১৯৫৮ সালের এই দিনে বঙ্গবন্ধু টাফট ইউনিভার্সিটিতে

১৯৫৮ সালের এই দিনে বঙ্গবন্ধু টাফট ইউনিভার্সিটিতে যুক্তরাষ্ট্রের ডিপার্টমেন্ট অফ স্টেট’র ফরেন লিডার্স এক্সচেঞ্জ কার্যক্রমে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ২৫

Read More »

১৯৫৮ সালের এই দিনে বঙ্গবন্ধু টাফট ইউনিভার্সিটিতে যুক্তরাষ্ট্রের ডিপার্টমেন্ট অফ স্টেট’র ফরেন লিডার্স এক্সচেঞ্জ কার্যক্রমে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ২৫ এপ্রিল ১৯৫৮ ছবিতে (বাম থেকে ডানে) লিন খাইশগি, অজ্ঞাত, কুসুমা স্নিটওংসে, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, রবার্ট বি. স্টুয়ার্ট এস. মঞ্জুরহাল এইচ. জাইদি, কে. জানকি, তোমোয়া কাওয়ামুরা (বাম থেকে ডানে)।

Read More »

বঙ্গবন্ধু ও মাও সে তুং (১৯৫৭) বঙ্গবন্ধু ১৯৫৭ সালে পাকিস্তানের সংসদীয় দলের নেতা হিশেবে চীন সফরে গিয়েছিলেন। তখন উনি পূর্ব পাকিস্তানের শিল্প, বাণিজ্য, শ্রম, দুর্নীতি দমন এবং ভিলেজ এইড মন্ত্রী।

Read More »

১৭ মার্চ ১৯৭২ বঙ্গবন্ধু ও ইন্দিরা গান্ধী, ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর বিকেল সাড়ে তিনটায় রেসকোর্স জনসভায় পৌঁছায় । প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবুর রহমান চারটা পর্যন্ত ভাষণ দেন । এরপর ইন্দিরা গান্ধী ভাষণ দেন তিনি জনগণকে বাংলায় শুভেচ্ছা জানান এবং কিছুক্ষন বক্তব্য দেন । তিনি তার বক্তব্বে বলেন ধ্বংসস্তুপ থেকেই বাংলাদেশকে গড়ে তুলতে হবে । তিনি বলেন বাংলাদেশের দুঃখের দিনে ভারতের জনগন অভ্রু সংবরণ করতে পারেনি । তিনি জানান বাংলাদেশের জনগনের জন্য ভারতের জনগনের গভীর ভালবাসা রয়েছে । বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সম্পর্কে তিনি বলেন বঙ্গবন্ধু বাংলার নহে সারা বিশ্ব এর নির্যাতিত মানুষের বন্ধু । তিনি আরো বলেন বাংলাদেশের সাথে ভারতের মৈত্রী সম্পর্ক দৃঢ় থাকবে । তিনি বাংলাদেশকে সম্ভাব্য সকল ধরনের সাহায্যের আশ্বাস দেন । এর আগে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবুর রহমান তার ভাষণে বলেন বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সংহতির পক্ষে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে । দু দেশের বন্ধুত্ব ও ভাতৃত্ব এ ফাটল ধরাতে চেষ্টা করা হয়েছে । কিন্তু আমাদের বন্ধুত্ব চিরস্থায়ী । দুনিয়ার কোন শক্তি তা নস্যাৎ করতে পারেনা । জনসভা থেকে তিন মহিলা সহ সাতজন দুষ্কৃতিকারী আটক হয় যাদের বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর লোকজন ভীষণ পিটুনি দিয়েছে । এদের রাজাকার মিলিশিয়ার সদস্য বলে ধারনা করা হয় । তাদের পুরুষ সদস্যদের কাছ থেকে ধারালো অস্ত্র এবং মহিলাদের কাছ থেকে গ্রেনেড উদ্ধার করা হয় । পরে আটক আসামী এবং অস্ত্র সাংবাদিকদের দেখানো হয় । পৃথক আরেক ঘটনায় এক ব্যক্তির সুটকেস তল্লাসি করে একটি স্টেনগান উদ্ধার করা হয় । ঘটনাগুলি ঘটে সকাল ১০ টা থেকে ১১ টার মধ্যে । এ ঘটনায় ইন্দিরা গান্ধীর রেসকোর্স থেকে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবনে আনা নেয়ার সময় কঠোর নিরাপত্তা অবলম্বন করা হয় । তার শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা জ্ঞাপনের কর্মসূচী নিরাপত্তার জন্য বাতিল করা হয়েছে । কর্মসূচীতে ইন্দিরা গান্ধীর পক্ষে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন পররাষ্ট্র মন্ত্রী সরণ সিং । এ সময় একুশের গান বাজানো হয় । বঙ্গবন্ধু ও ইন্দিরা গান্ধীর আলোচনা প্রথম দিনে বঙ্গভবনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও ইন্দিরা গান্ধী তিন দফা আলোচনায় মিলিত হন । প্রথম বৈঠক শুরু হয় দুপুর সোয়া ১২;টায় এবং ২ য় বৈঠক শুরু হয় সন্ধ্যা ৬ টায় । ৩ য় বৈঠকটি ছিল সহায়তাকারী সহ পূর্ণাঙ্গ বৈঠক । এ বৈঠক শুরু হয় সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় । অর্থাৎ ২ য় বৈঠকের পরপরই । উভয়ের এ বৈঠকে আলোচনার বিষয় ছিল বাণিজ্য , বন্যা নিয়ন্ত্রন , যোগাযোগ , যুদ্ধবন্দী । এ ছাড়াও বঙ্গভবনে দু দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদ্বয় আলাদা ভাবে দুই দফা বৈঠক করেন । পরে তারা দুই প্রধানমন্ত্রীর সাথে মুল বৈঠকে যোগ দেন। এ ছাড়াও বিশেষজ্ঞরাও আলাদাভাবে আরও কয়েকটি বৈঠকে মিলিত হন । বাংলাদেশ বন্যা নিয়ন্ত্রন এবং ভারত বাংলাদেশের নৌ পথে ভারতীয় পণ্য চলাচলের বিষয়টি গুরুত্বের সাথে আলোচনা করে । বঙ্গভবনে ইন্দিরা গান্ধীর সন্মানে আয়োজিত নৈশ ভোজে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী তার ভাষণে বলেন শেখ মুজিবের নেতৃত্ব বাংলাদেশ একটি সুখী ও সমৃদ্ধশালী দেশে পরিনত হবে । তিনি বাংলাদেশের পুনর্গঠনে তার দেশের সম্ভাব্য সকল প্রকার সাহায্যের আশ্বাস দিয়েছেন । তিনি বলেন প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ভারত বাংলাদেশকে একটি শক্তিশালী রাষ্ট্র রুপে দেখতে চায়। রাতে ইন্দিরা গান্ধী বঙ্গভবনে জসীম উদ্দিনের নকশী কাথার মাঠ গীতি নাট্য উপভোগ করেন ।

Read More »